মুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়ার প্রতি হিন্দুদের যারপরনাই বিদ্বেষ। গরু জবাই, গরুর গোশত রাখা ও খাওয়া এসবের প্রতি ভীতি ছড়ানো হিন্দুদের জাতিগত এজেন্ডা। এসব এজেন্ডা জোরপূর্বক বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তারা ভারতে
বিস্তারিতমুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়ার প্রতি হিন্দুদের যারপরনাই বিদ্বেষ। গরু জবাই, গরুর গোশত রাখা ও খাওয়া এসবের প্রতি ভীতি ছড়ানো হিন্দুদের
প্রতি বছর পবিত্র কুরবানির সময় শুরু হয় নানা ধরণের ষড়যন্ত্র। ইতিপূর্বে পবিত্র কুরবানির আগে গরুর মধ্যে ‘এ্যানথ্রাক্স’ ভাইরাসের নামে এক
বাংলাদেশে গরু জবাই নিয়ে বিশেষ করে পবিত্র কুরবানি ঈদের সময় ষড়যন্ত্র নতুন কোনো বিষয় না। ষড়যন্ত্র বিগত বছরগুলোতে পবিত্র কুরবানি
আমরা অনেকেই জানি না পশুর উচ্ছিষ্ট কী এবং এসব উচ্ছিষ্ট কী কী কাজে লাগে। মূলত, পশুর উচ্ছিষ্ট হলো গরুর চামড়া,
মুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়ার প্রতি হিন্দুদের যারপরনাই বিদ্বেষ। গরু জবাই, গরুর গোশত রাখা ও খাওয়া এসবের প্রতি ভীতি ছড়ানো হিন্দুদের জাতিগত এজেন্ডা। এসব এজেন্ডা জোরপূর্বক বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তারা ভারতে
বিস্তারিতপ্রতি বছর পবিত্র কুরবানির সময় শুরু হয় নানা ধরণের ষড়যন্ত্র। ইতিপূর্বে পবিত্র কুরবানির আগে গরুর মধ্যে ‘এ্যানথ্রাক্স’ ভাইরাসের নামে এক ধরণের ফোবিয়া (কুরবানির পশু ভীতি) ছড়ানো হয়েছিলো। সেই এ্যানথ্রাক্সের এখন
বিস্তারিতবাংলাদেশে গরু জবাই নিয়ে বিশেষ করে পবিত্র কুরবানি ঈদের সময় ষড়যন্ত্র নতুন কোনো বিষয় না। ষড়যন্ত্র বিগত বছরগুলোতে পবিত্র কুরবানি নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করতে কুচক্রী মহলের অপতৎপরতায় ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলো
বিস্তারিতএক কুরবানির ঈদের বরকতে চাঙ্গা হয়ে উঠে গোটা দেশের অর্থনিতি। হবে না কেন? এর সাথে জড়িত রয়েছে হাজার হাজার ব্যবসা আর হাজার হাজার টাকার লেনদেন। যেমন- ২০১৩ সালের একটি সমীক্ষা
বিস্তারিতআমরা অনেকেই জানি না পশুর উচ্ছিষ্ট কী এবং এসব উচ্ছিষ্ট কী কী কাজে লাগে। মূলত, পশুর উচ্ছিষ্ট হলো গরুর চামড়া, হাড়, শিং, নাড়িভুঁড়ি, মূত্রথলি, রক্ত, চর্বি, পিত্ত ইত্যাদি। জবাইয়ের পর
বিস্তারিতপ্রতি বছরই পবিত্র কুরবানির সময় নানা অযুহাতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের চেষ্টা করে কিছু ইসলাম বিদ্বেষী মহল। বিশেষ করে সরকার ও প্রশাসনের মধ্যে অবাধ বিচরণকারী রাঘব বোয়ালদের কুপ্ররোচণায় সরকার এসব ষড়যন্ত্র
বিস্তারিতপবিত্র কুরবানি মুসলমানদের ঈমানের সাথে অর্থাৎ মুসলমানিত্বের সাথে সম্পৃক্ত, যা গোটা দেশের জন্য শুধু বরকতের কারণই নয়; বরং অর্থনৈতিকভাবেও ব্যাপক সমৃদ্ধির কারণ। এই বরকতময় কুরবানিতে যেন মুসলমানগণ বাধাগ্রস্ত হয়, কুরবানির
বিস্তারিতএবার পবিত্র কুরবানিতে সরকারিভাবে রাজধানিতে পশুর হাট কমানোর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। নিরাপত্তা, যানজট ইত্যাদির অজুহাতে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ ও বড় বড় হাটগুলো ঢাকার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা চলছে। এসব পরিকল্পনা
বিস্তারিতকুরবানি যেমন পবিত্র তেমনি কুরবানির পশুও পবিত্র এবং মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শনসমূহ,
বিস্তারিতমহান আল্লাহ পাক কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! আল্লাহ্র নিদর্শনসমূহ লঙ্ঘন করো না, আর পবিত্র মাসেরও না, আর কুরবানীর পশুদেরও না।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত
বিস্তারিতসম্প্রতি দেশে কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল ইসলামবিরোধী অপতৎপরতা জোড়ালোভাবেই চালিয়ে যাচ্ছে। যা দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীকে উত্তেজিত করে দেয়ার জন্য ও সরকারবিরোধী বিক্ষোভ সৃষ্টির করার জন্য যথেষ্ট। রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে
বিস্তারিতসরকারের একটি মহল সিদ্ধান্ত নিয়েছে কুরবানি যেন নির্দিষ্ট কয়েকটি স্থানে হয়। সেখানে কুরবানি করে মানুষ নাকি তাদের কুরবানির গোশত ঘরে নিয়ে আসবে। এই সিদ্ধান্তের বিষয়টি সরকারের মধ্যে দেশপ্রেমিক ও সচেতন
বিস্তারিতঢাকা নর্থ সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)-এর নব নির্বাচিত মেয়র আনিসুল বলেছেন, “কুরবানির জন্য ৪৯৩টির মতো স্থানে রয়েছে। এতে ৩ থেকে ৪ লাখ পশু কুরবানি সম্ভব, সেখানেই যেন সবাই পশু কুরবানি করেন।
বিস্তারিতসরকারের একটি মহল অনেকটা জোর করেই কুরবানি সংক্রান্ত কিছু কালাকানুন জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। বলা হচ্ছে এবার কুরবানির পশুর হাটের সংখ্যা গতবারের তুলনায় কমানো হবে, কিছু হাট রাজধানির বাইরে স্থানান্তর
বিস্তারিতকিছু দিন আগে বাংলাদেশের সরকারপ্রধান বলেছেন, “ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে কাউকে রাজনিতি করতে দেয়া হবে না।” (সূত্র: প্রথম আলো; ৮, আগস্ট, ২০১৫ ঈসায়ী) সরকার প্রধানের বক্তব্য দ্বারা এটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে
বিস্তারিতমুসলমানের রক্ত বলে কথা। বীরের জাতি। কতোদিন সহ্য করবে হিন্দুদের বাড়াবাড়ি। যবন ম্লেচ্ছ অস্পৃশ্য হিন্দুরা সরকারের নাকে দড়ি বেঁধে দেশে ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। ফায়দা লুটছে শাসক গোষ্ঠীর মধ্যে থাকা
বিস্তারিতকিছুদিন আগে দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ঢাকায় পবিত্র কুরবানির হাট কমানোর পক্ষে নানা উদ্ভট যুক্তি দিয়ে আর্টিকেল লেখা হয়েছে। সম্পাদকীয় কলামের চৌম্বক অংশ এখানে উল্লেখ করা হলো- “… হাটের জন্য
বিস্তারিতযানজট ও মানুষের চলাচলে সমস্যার বিভ্রান্তিকর অজুহাত দেখিয়ে রাজধানিতে পবিত্র কুরবানির পশুর হাট কমানোর পক্ষে জোর প্রচারণা চালাচ্ছে কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল ও মিডিয়া। যদিও পশুর হাট ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনে।
বিস্তারিতআমাদের পার্শ্ববর্তী হিন্দু নিয়ন্ত্রিত দেশ ভারতের বহু প্রদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধ। যদিও সেখানে মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই হচ্ছে মুসলমান। তবে ৮টি প্রদেশ ব্যাতীত অন্যান্য প্রদেশগুলোতে গরু জবাইয়ে রয়েছে কঠোর শাস্তির
বিস্তারিতঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কর্তৃক নতুন অনেক জায়গায় হাট বসানোর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। তবে পুরনো কোন হাটের পরিবর্তে নয় বা স্থানান্তর হিসেবে নয়; বরং সেটি করতে হবে নতুন হাট
বিস্তারিতএবারের পবিত্র কুরবানিতে সরকারের অসহোগিতা ও অবহেলা ছিলো বহুল সমালোচিত একটি বিষয়। কুরবানিদাতাদের মুখে মুখে শোনা গেছে সরকারের অবহেলা, অব্যবস্থাপনা ও পশু সঙ্কট সৃষ্টির সমালোচনা। মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ সঞ্চার
বিস্তারিতকিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া হিন্দু ধর্মের কল্পিত উৎসব (যা তাদের ধর্মীয় উৎসব নয় কথিত সারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে যে সমস্ত কার্যক্রম সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সম্পন্ন হয়েছে তা ইতিহাসে বিরল। প্রধানমন্ত্রীর নিজ
বিস্তারিতকথিত জনদুর্ভোগের কথা বলে রাজধানির ব্যস্ত স্থানে পবিত্র কুরবানির পশুর হাট না বসানোর জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনারের পক্ষ থেকে গত ২৫ জুলাই ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের
বিস্তারিতযে কোনো দান-ছদকা, যাকাত-ফিৎরা, কাফফারা, কুরবানীর পশুর চামড়া বা তার মূল্য যে কোনো মাদরাসায় দিতে গিয়ে সাধারণ মুসলমানগণ অধিকাংশ সময়ই ভূল করে ফেলেন। অনেকেই দায়সারা ভাবে যাকে তাকেই দিয়ে দেয়।
বিস্তারিতমুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ইয়াতীমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিং কুরবানীর চামড়া প্রদানের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সন্দেহমুক্ত একমাত্র স্থান।