আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালীন, শরৎকালীন, বর্ষাকালীন ইত্যাদি বিভিন্ন মৌসুমে ছুটি দেওয়ার রেওযাজ আছে। সংবিধানে এমন ছুটি বাধ্যবাধকতা না থাকলেও বেশ কিছুদিনের জন্য এসব ছুটি দেয়া হয়। যেমন গ্রীষ্মকালীন সময়ে আম কাঠালের ছুটি দেয়া হয় এবং বলা হয়ে থাকে যে আম কাঠাল খাওয়ার জন্য ছুটি দেয়া হল। যদিও চড়া মূল্যের জন্য অনেকে আম কাঠাল কিনে খেতেও পারেনা। তবুও এ ছুটির মেয়াদ হয় সাধারণত ৭-১০ দিন। তাহলে আম কাঠাল খাওয়ার জন্য যদি ১০ দিন ছুটি দেয়া হয় তবে কুরবানীর ঈদে গোস্ত খাওয়ার জন্য কমপক্ষে ১০ দিন ছুটি দেয়া উচিত। কেননা আম কাঠাল শুধু বড়লোক আর মধ্যবিত্তদের জন্য হলেও কুরবানীর গোস্ত কিন্তু ধনী গরীব সকলে মিলে সমান ভাগে বন্টন করে খাওয়া হয়। তাই কুরবানীর পশু কেনার আগে ও পরে পর্যাপ্ত সময়ের প্রয়োজন। যেখানে আম কাঠাল কিনতেও তেমন লাগেনা, খেতেও তেমন সময়ের প্রয়োজন হয়না। অতএব, আম কাঠালের ছুটি ১০ দিন হলে কুরবানীর ঈদের ছুটি কমপক্ষে ১২ দিন দেয়া উচিত।
১) সাবধান! গরুর গোশত খাওয়া নিয়ে ভীতি ছড়াচ্ছে ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো
মুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়ার প্রতি হিন্দুদের যারপরনাই বিদ্বেষ। গরু জবাই, গরুর গোশত রাখা ও খাওয়া এসবের প্রতি ভীতি ছড়ানো হিন্দুদের জাতিগত এজেন্ডা। এসব এজেন্ডা জোরপূর্বক