কিছু মহল বেশ কিছু দিন থেকে কুরবানী নিয়ে অনর্থক চুলকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এজন্য সেমিনারসহ বিভিন্ন বৈঠকের ও আয়োজন করে। আর ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়া তাদের এ চুলকানির প্রথম কাতারের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। কুরবানী ইসলাম ধর্মের অন্যতম নিদর্শন এবং ইবাদত। এলোকগুলো আজ কুরবানী তো কাল নামায নিয়ে চুলকানি শুরু করবে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় মসজিদ ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র চলছে বিভিন্ন অযুহাতে। এখনই তীব্র প্রতিবাদ না করলে ৯৮% মুসলমানের দেশে বাংলাদেশ থেকেই মুসলমানদের উচ্ছেদ হতে হবে। তাই নিজেকে মুসলমান মনে করলে কুরবানী নিয়ে সব রকম ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।
সবাইকে এটা জানিয়ে দিতে হবে:
১) আমার কুরবানী আমি আমার সুবিধামত স্থানে দেব, এতে বাধা দেয়ার অধিকার কারো নেই।
২) প্রত্যেক ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কুরবানীর পশুর হাটের ব্যবস্থা করতে হবে।
৩) কুরবানীর পূর্ব থেকেই সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্ন টিমকে সুসংগঠিত করতে হবে।